সারাংশ: অপরের জন্য তুমি তোমার প্রাণ দাও

অপরের জন্য তুমি তোমার প্রাণ দাও

সারাংশ: অপরের জন্য তুমি তোমার প্রাণ দাও

প্রদত্ত অনুচ্ছেদ

অপরের জন্য তুমি তোমার প্রাণ দাও, আমি বলতে চাই নে। অপরের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দুঃখ তুমি দূর করো। অপরকে একটুখানি সুখ দাও। অপরের সঙ্গে একটুখানি মিষ্টি কথা বলো। পথের অসহায় মানুষটির দিকে একটা করুণ কটাক্ষ নিক্ষেপ করো। তাহলেই অনেক হবে। চরিত্রবান, মনুষ্যত্বসম্পন্ন মানুষ নিজের চেয়ে পরের অভাবে বেশি অধীর হন, পরের দুঃখকে ঢেকে রাখতে গৌরববোধ করেন।

উক্ত অনুচ্ছেদর পরিপেক্ষিতে ৪টি সারাংশ দেওয়া হল:

সারাংশ লিখন →১

পরের জন্য জীবন উৎসর্গ করাই বড় বিষয় নয়, বরং ছোট ছোট কাজ যেমন — মিষ্টভাষী হওয়া, সাহায্যের হাত বাড়ানো, সহানুভূতি প্রকাশ করাই মানবতার পরিচয়। প্রকৃত মানুষ তার আত্মসুখের চেয়ে পরের দুঃখ মোচনে বেশি উৎসাহী।

সারাংশ লিখন →২

জীবনের প্রকৃত গৌরব অন্যের দুঃখে সহানুভূতি দেখানোয়। সামান্য ভালোবাসা, সহানুভূতি ও সাহায্য দিয়েই একজন মানুষ অন্যের জীবনকে আলোকিত করতে পারে।

সারাংশ লিখন →৩

মানবতা বোঝাতে বড় কাজের দরকার হয় না। কারো দুঃখে সহানুভূতি, সামান্য ভালো ব্যবহার ও সহায়তাই একজনকে মহৎ মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।

সারাংশ লিখন →৪

অন্যের জন্য নিজের জীবন বিসর্জন না দিলেও, তার দুঃখে সহানুভূতি ও সাহায্য করা উচিত। মহৎ মানুষ সবসময় পরের কষ্টে ব্যথিত হন এবং নিজের